ব্রাহ্মণ বৌদ্ধদের বোধিসত্ব তারা দেবীকে দুর্গা বানিয়ে দূর্গা পূজার উৎসব।
- কানাডা প্রবাসী প্রবীণ লেখক সোনা কান্তি বড়ুয়া
- Jan 25, 2016
- 1 min read

ব্রাহ্মণ বৌদ্ধদের বোধিসত্ব তারা দেবীকে দুর্গা বানিয়ে দূর্গা পূজার উৎসবে চন্ডালের সাথে গলাগলি না করে অপমানিত করেন। মনুসংহিতা রচনা করে ব্রাহ্মণ হিন্দু সমাজকে তাদের কেনা গোলাম বানিয়ে রেখেছিল এবং রবি ঠাকুর রচনা করলেন, “এসো ব্রাহ্মণ শুচি করি মন, ধরো হাত সবাকার।” ভারতের সাবেক আইনমন্ত্রী ডঃ বি আর আম্বেদকর মনুসংহিতা পুড়িয়ে ফেলার পর ১৯৫০ সালে ভারতীয় সংবিধান রচনা করেন এবং জাতিভেদ প্রথা খেকে মুক্তি পেতে ১৯৫৬ সালের ১৪ই অক্টোবর ৫০ হাজার অনুগামী নিয়ে বৌদ্ধধর্মগ্রহন করেন। কালী ঠাকুরকে হিন্দু লেখক ‘সাঁওতালী মাগী’ বলে গালাগালের অশীল বাক্য লিপিবদ্ধ করে ও বাঙালি সমাজে গগন চুম্বী জনপ্রিয়তা লাভ করেছেন।
স্বনামধন্য লেখক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় হিন্দুদের মহাদেবী কালিকে যথেচ্ছ গালাগাল করার কারন কি? অমর মহান চিত্রশিল্পী মকবুল হোসেন হোসেন ফিদা হিন্দুধর্মীয় দেবীর ছবিতে কাপড় কম রাখাতে হিন্দু সন্ত্রাসবাদী রাজনীতির অত্যাচার এবং ভয়ে তিনি (অমর চিত্রশিল্পী ফিদা হোসেন) দেশ ত্যাগ করেছিলেন। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখা ‘প্রথম আলো শীর্ষক উপন্যাসে (১৭ অধ্যায়, দেশ, কলিকাতা, ১৬ মে, ১৯৯৩), তিনি লিখেছেন, “বিদ্যাসাগর মশাই ও একদিন বলেছিলেন বটে। তিনি নাকি পরমংস, যখন তখন মুচ্ছো যান। মৃগী রোগ আছে কি না একদিন গিয়ে দেখে আসতে হবে। কালী ঠাকুর! ঐ একটা বীভৎস সাঁওতালী মাগীর সামনে লোকে যে কী করে টিপ টিপ করে প্রণাম করে, তা আমি কিছুতেই বুঝি না।
Comentarios